সাধারনত যে সকল অসৎ উপায়ে দলিল জাল হয়ে থাকেঃ ১। সংশ্লিষ্ট জমিতে তার মালিকানা নাই অথচ তিনি নিজে দলিলদাতা সেজে কোন জমি রেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রি করালে বা কাউকে মালিক সাজিয়ে নিজ বিস্তারিত...
যে কোনও জমির খতিয়ান বা পর্চা এখন তাৎক্ষণিক ভাবে অনলাইনে পাওয়া যাবে। জমির মালিকানা যাচাইকরণ বা অনলাইনে জমির খতিয়ান বা পর্চা বা জমির কাগজ পত্র ডাউনলোড বিষয়ে লেখা আমাদের আজকের
রেজিস্ট্রেশন বিধিমালা, ২০১৪ এর দ্বিতীয় খন্ডের ১০৯ নম্বর অনুচ্ছেদে সরকারী কর্মকর্তা কর্তৃক তথ্য প্রাপ্তির নিয়ম লিপিবদ্ধ আছে। ১০৯ (১) বিধি মোতাবেক কোন আদালত বা রাজস্ব কর্মকর্তার প্রয়োজনে রেজিস্ট্রি অফিসের কর্মচারীগনের
দলিলের সার্টিফাইড কপি বা নকল পেতে আপনাকে দফা ‘জি (এ)’ এবং ‘দফা জিজি’ -তে উল্লিখিত ফি পরিশোধ করতে হবে। তবে জরুরিভাবে দ্রুত নকল উঠানোর জন্য ‘জি (বি)‘ দফার ফিও পরিশোধ করতে হবে।
দলিলের নকল (Certified Copy) উত্তোলনের নিয়মাবলী দলিলের নকল উত্তোলন এবং সূচিবহি তল্লাশ ও পরিদর্শনের নিয়মাবলীঃ রেজিস্ট্রেশন আইন ১৯০৮ এর ৫৭(১) ধারা মোতাবেক, প্রয়োজনীয় ফিস পূর্বে পরিশোধ সাপেক্ষে, যে কোন ব্যক্তি
অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ ব্যবস্থা চালু করেছে ভূমি মন্ত্রণালয়। ভূমি মন্ত্রণালয়ের চলমান উদ্যোগসমুহের আওতায় একজন ব্যক্তি ঘরে বসে অনলাইন মাধ্যমে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করে দাখিলা গ্রহণ করতে
সামান্য অসর্তকতার কারণে আপনার কেনা মহামূল্যবান সম্পত্তিতে গলদ দেখা দিতে পারে। তাই জমি কেনার আগেই সবকিছু যাচাই-বাছাই করতে হবে। সামান্য ভুলের জন্য আপনাকে অনেক বেশি মাশুল দিতে হবে। তাই জমি