প্রতিষ্ঠানের নামে জমি দান বা ক্রয় করতে হলে তা সরাসরি প্রতিষ্ঠানের বরাবরে দলিল করতে হবে। কোন ব্যক্তির নাম প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িয়ে দলিল করা যাবে না। তবে কোনও কোম্পানির ক্ষেত্রে তার বিস্তারিত...
জমি ক্রয়কারীর সতর্কতাসমূহ: ১. বিক্রি করতে চাওয়া জমি বিক্রেতার দখলে আছে কিনা তা সরোজমিন নকশার সাথে মিলিয়ে দেখতে হবে। ২. প্রস্তাবিত জমিটির পূর্ব পর যাবতীয় কাগজ পত্র যথা-সিএস, এসএ, আরএস,
রেজিস্ট্রেশন (সংশোধন) আইন ২০০৪ এর বিধানসমূহ সম্পর্কে জনসাধারণের জ্ঞাতব্য ভূমি বিষয়ে দেওয়ানী ও ফৌজদারী বিরোধ, মামলা মোকদ্দমা, প্রতারণা, হয়রানী, জালিয়াতি ইত্যাদি লাঘব এবং ভূমি হস্তান্তরের স্বচ্ছতা আনয়ণের লক্ষ্যে সম্পত্তি বাংলাদেশ
১। ক্রয়মূলে বা অন্য কোন দলিলের মাধ্যমে জমি প্রাপ্তির পর মূল দলিল পেতে দেরি হলে উক্ত দলিলের নকল (সার্টিফাইড কপি) সংগ্রহ করে দ্রুত নামজারী করুন। ২। মূল মালিকের মৃত্যুর পর
কোন পরিবার বা সংস্থা সর্বোচ্চ কত বিঘা জমির মালিক হতে পারবে তা “বাংলাদেশ ভূমি ধারণ (সীমিতকর) আদেশ, ১৯৭২” এর ৩ নম্বর ধারায় লিপিবদ্ধ আছে। এই আইনের ধারা ২। বিষয় ও
সাধারনত যে সকল অসৎ উপায়ে দলিল জাল হয়ে থাকেঃ ১। সংশ্লিষ্ট জমিতে তার মালিকানা নাই অথচ তিনি নিজে দলিলদাতা সেজে কোন জমি রেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রি করালে বা কাউকে মালিক সাজিয়ে নিজ
কিছু দলিল যেমন- বায়নাপত্র দলিল, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি (আমমোক্তারনামা) দলিল, উইল দলিল, অছিয়ত দলিল রেজিস্ট্রি অফিসে “… বাতিলকরণ দলিল” রেজিস্ট্রির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট পক্ষ তা বাতিল করতে পারে। দলিল জাল হলে
নিম্নলিখিত উপায়ে জাল দলিল সনাক্ত করা যেতে পারেঃ ১। কোনো দলিল নিয়ে সন্দেহ হলে প্রথমে রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে দেখতে হবে যে, দলিলটির রেজিস্ট্রি কার্যক্রম শেষ হয়েছে কি-না অর্থাৎ বালাম বহিতে