বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগিং হিসাবে সবচেয়ে বড় জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। এটা এখন শুধু ব্লগ তৈরিতে ব্যবহার হওয় না। এটা দিয়ে আরও অনেক ধরণের ওয়েবসাইট তৈরি করা হচ্ছে। যেমন- ভিডিও সাইট, পিকচার গ্যালারী সাইট, ই-কর্মাস, স্টোর সাইট, বুক স্টোর ইত্যাদি। তাই ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে যেকোনো ধরণের ওয়েব তৈরি পূর্বে ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কে জানা ভাল।
wordpress. com এবং wordpress. org এর মধ্যে মূল পার্থক্য হ’ল প্রকৃতপক্ষে কে আপনার ওয়েবসাইটটি হোস্ট করছে। .org এর সাহায্যে আপনি নিজের সাইট নিজেই হোস্ট করুন। অন্যদিকে, ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম আপনার জন্য এই সমস্ত যত্ন নেয় (শুরু করা সহজ, কম স্বাচ্ছন্দ্য)।
ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম এ হোস্টিং সুবিধা ফ্রী(৩ জিবি পর্যন্ত )। থিম কাস্টমাইজেশন, প্লাগিন এসবের ব্যাবহার আপনাকে নিজেই ঠিক করে নিতে হবে।
ওয়ার্ডপ্রেস ডট অর্গ এ আপনাকে হোস্টিং এবং ডোমেইন কিনে নিতে হবে। তবে এখানে ঠিম কাস্টমাইজেশন তুলনামূলকভাবে সহজ। অনেক ফ্রী ঠিম আছে যা এক ক্লিকেই ইনস্টল হয়ে যাবে।
আপনি যদি ব্লগিং এর মাধ্যমে উপার্জন করতে চান তাহলে ওয়ার্ডপ্রেস ডট অর্গ এ বিনিয়োগ করাই বেটার চয়েস হবে। এটাতে মনিটাইজেষনে কোন বাধা নেই এবং গুগলে র্যাঙ্ক করা অনেক তুলনামুল্কভাবে সহজ।
আজকে আমরা জানবো,
ওপরে বলা এই বিষয় গুলো নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করবো।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, নতুন ব্লগাররা blog তৈরির ক্ষেত্রে ভুল “WordPress platform select” করে নেওয়া দেখা গেছে।
যার ফলে, ভবিষ্যতে এই নতুন ব্লগাররা প্রচুর সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
এমনিতে, যারা জানেন যে, “WordPress.com” এবং “WordPress.org” দুটো সম্পূর্ণ আলাদা, তারাও কিন্তু এদের মাঝে থাকা পার্থক্য গুলোর বিষয়ে জানেননা।
আর, আমাকে ইমেইল এর মাধ্যমে অনেক user রা জিগেশ করেছেন যে,
“WordPress.com” না “WordPress.org” কোনটা ভালো ?
এবং, এর উত্তর হিসেবে আমি আজকে “WordPress.org” VS “WordPress.com” নিয়ে আর্টিকেলটি লিখেছি।
আমাদের আজকের উদ্দেশ্য হলো, WordPress.com এবং WordPress.org মধ্যে থাকা মূল পার্থক্য গুলো তুলে ধরা। যাতে, আপনারা নিজেদের ব্লগ সাইট (blog) তৈরি করার ক্ষেত্রে, সেরা platform বেছে নিতে পারেন। ব্লগিং এর ক্ষেত্রে সফলতা পাওয়ার জন্যে, সঠিক WordPress platform বেছে নেওয়াটা কিন্তু অনেক জরুরি। কারণ, এখানে প্রশ্ন হচ্ছে, “আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ কার দ্বারা হোস্ট (host) করা হচ্ছে” ?
তাছাড়া, কোন ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের ওপরে অধিক অধিকার রাখতে পারবো, সেটা নিয়ে কথা। চলুন এক এক করে দুটো platform এর বিষয়ে আমরা সম্পূর্ণটা জেনেনেই।
ওয়ার্ডপ্রেস এর দুটো platform এর মধ্যে কি কি মিল রয়েছে, কি কি পার্থক্য রয়েছে এবং কোনটা ব্যবহার করলে ভালো, এই প্রত্যেক প্রশ্নের উত্তর, আমরা কেবল তখন পাবো যখন আমরা এই দুটোই প্লাটফর্ম এর বিষয়ে আলাদা আলাদা করে জেনে নিবো।
আসলে, যখন সাধারণ আমরা ওয়ার্ডপ্রেস (WordPress) শব্দটি বলি, তখন এই “WordPress.org” কেই বুঝি সাধারণ ভাবে, এই ওয়ার্ডপ্রেস এর নানান সুবুধা, ফীচার এবং ফাঙ্কশন গুলোর বিষয়ে আমরা যেকোনো জায়গায় চর্চা করি। তাছাড়া, ব্লগিং এর ক্ষেত্রে, WordPress.ORG platform টিকেই ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটা এক ধরণের CMS software যেটাকে জেকেও সম্পূর্ণ ফ্রীতেই ব্যবহার করতে পারেন। তবে, এই “WordPress CMS software (WordPress)” টি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে প্রথমেই এটাকে install করতে হয়। এবং, WordPress software install করার ক্ষেত্রে, আমাদের প্রয়োজন হয় “web hosting” এবং “domain name” এর।
আর তার জন্যই, এটাকে “self-hosted WordPress” বলেও বলা হয়। কারণ, এই ক্ষেত্রে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস সফটওয়্যারটিকে নিজের ব্যক্তিগত হোস্টিং সার্ভারে ইনস্টল করে ব্যবহার করছেন। এভাবেই, আপনার “সেলফ হোস্টেড ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ বা ওয়েবসাইট” এর ওপর আপনার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ও অধিকার থাকছে।
WordPress.org platform এর মাধ্যমে ব্লগ তৈরি করলে কি কি লাভ, সুবিধা, অসুবিধা হবে এবং তার সাথে ওয়েবসাইট তৈরি করতে কত খরচ হতে পারে সেগুলো নিয়ে নিচে আমরা কথা বলবো।
ওয়ার্ডপ্রেস সেলফ হোস্টেড (org) ভার্সন ব্যবহার করে আমরা আমাদের ওয়েবসাইট ওপরে সম্পূর্ণ ভাবে অধিকার ও নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারি। তাছাড়া, নিজের ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের সাথে যেকোনো ধরণের editing, customization এবং modification করা সম্ভব। এবং এটাই মূল কারণ যার জন্য বর্তমান সময়ের ব্লগাররা “self hosted WordPress” টিকে website builder হিসেবে ব্যবহার করেন।
এখন, আমি বা আপনি প্রত্যেকেই চাইবো যাতে আমরা আমাদের ওয়েবসাইট সম্পূর্ণ ভাবে customize করে নিতে পারি।
কি তাই তো ?
এছাড়া, আরো অনেক লাভ ও সুবিধে রয়েছে WordPress CMS বা .org ব্যবহার করার।
দেখলেন তো, ওয়ার্ডপ্রেস সফটওয়্যার ব্যবহার করে ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করার কি কি সুবিধে ও লাভ রয়েছে।
তাহলে চলুন,
এখন আমরা জানবো “wordpress.org” নিয়ে কিছু অসুবিধা গুলোর বিষয়ে.
আমি জানি এবং সম্পূর্ণ ভাবে মানি যে, ওয়ার্ডপ্রেস সেলফ হোস্টেড ওয়েবসাইটের ব্যবহার করার ফলে আমাদের প্রচুর লাভ হয়ে থাকে। তবে, পৃথিবীতে যেকোনো জিনিসের কিছু না কিছু হলেও disadvantages অবশই রয়েছে। সেভাবেই, WordPress software এর কিছু হলেও disadvantages রয়েছে।
তবে আগেই বলে দিচ্ছি, ওয়ার্ডপ্রেস এর এই অসুবিধে গুলোকে ইগনোর (ignore) করা যেতেই পারে।
এগুলো ছিল, ওয়ার্ডপ্রেস সফটওয়্যার ব্যবহার করার কিছু অসুবিধে যেগুলোকে ইগনোর অবশই করা যেতে পারে। কারণ, যখন আপনারা একটি ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ব্লগ তৈরি করার কথা ভাবছেন, তখন ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে কিছু সাধারণ জ্ঞান অবশই রাখবেন বলে আমি আশা করছি। আমি, প্রত্যেককেই সব সময় WordPress.org ব্যবহার করেই ব্লগ তৈরি করার পরামর্শ দিবো।
এই ক্ষেত্রে, আপনারা অনেক কম খরচেই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারবেন। তবে, সম্পূর্ণ ফ্রীতে ওয়েবসাইট তৈরি করাটা এখানে সম্ভব না। কেননা, ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করার জন্যে আপনার প্রয়োজন হবে “web hosting” এর। এবং, একটি domain name ছাড়া ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করা সম্ভব না। তাই মূল রূপে আপনার খরচ করতে হবে “domain name” এবং “web hosting” এর ওপরে। এমনিতে, আমি আপনাদের আগেই, কিছু সেরা ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি গুলোর নাম বলেছি।
বছরে কেবল ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা দিয়ে আপনারা ভালো মানের ওয়েব হোস্টিং কিনে নিতে পারবেন। এর সাথেই, বছরে কেবল ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা দিয়ে একটি top level domain (TLD) কিনে নিতে পারবেন। ব্যাস, এটাই হলো একটি professional এবং self hosted WordPress website তৈরির খরচ। তবে, ভবিষ্যতে যদি আপনার ওয়েবসাইটের traffic ও visitors বৃদ্ধি পায়, তাহলে আরো ভালো মানের হোস্টিং কিনে নেওয়ার কথা ভাবতে পারবেন।
তাহলে আশা করছি, ওয়ার্ডপ্রেস এর সেলফ হোস্টেড ভার্সন বা সফটওয়্যার (.org) ব্যবহার করে কি লাভ হবে, কি ক্ষতি হবে এবং এই মাধ্যমে ব্লগ তৈরি করলে কত খরচ হবে, সবটাই আপনারা বুঝতে পারলেন।
এখন চলুন, আমরা WordPress.com এর বিষয়ে সম্পূর্ণ তথ্য নিচে জেনেনেই।
WordPress.com হলো একটি “website hosting service” যেখানে গিয়ে কোনো ঝামেলা ছাড়াই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা যাবে। WordPress এর co-founder “Matt Mullenweg” দ্বারা এই service তৈরি করা হয়েছে।
এখানে, আপনাদের কোনো কিছু নিয়ে চিন্তা করতে হবেনা।
যেমন, hosting কেনা, WordPress install করা ইত্যাদি সবটাই আগের থেকেই তৈরি থাকবে। আপনার জন্য সবটাই আগের থেকে সেট (set) করা থাকবে। তবে, এখানে ৫ রকমের আলাদা আলাদা plans রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট চালু ও হোস্ট করতে পারবেন।
মনে রাখবেন, free plan ব্যবহার করলে সেখানে প্রচুর সীমাবদ্ধতা থাকছে। এবং, অনেক features এবং functions আমাদের ব্যবহার করতে দেওয়া হবেনা। তাছাড়া, যদি অন্যান্য paid plan নেওয়া যায়, তাহলে সেখানেও আমাদের সীমিত features ও functions দেওয়া হয়। চলুন, wordpress.com এর বিষয়ে সম্পূর্ণটা নিচে জেনেনেই।
দেখুন সোজা কথা বা এক কথা বললে, যদি আপনারা এমনিতে নিজের শখের জন্য ব্লগিং করার কথা ভাবছেন, কেবল তাহলেই, আমি wordpress.com ব্যবহার করে সাইট তৈরি করার পরামর্শ দিবো। Professional ভাবে ব্লগিং করার ক্ষেত্রে, wordpress.com ব্যবহার করার পরামর্শ আমি কখনোই দিবোনা।
কেন ? সেটা নিচে পড়লেই জেনে যাবেন।
এমনিতে,
এই platform ব্যবহার করার কিছু লাভ ও সুবিধে অবশই রয়েছে।
তাই দেখলেন তো, একটি ফ্রি ব্লগ তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনার কাছে তেমন কোনো সুবিধে বা লাভ থাকছেনা। প্রচুর সীমাবদ্ধতার সাথে, কেবল একটি sub-domain ব্যবহার করে সাধারণ ব্লগ তৈরি করতে পারবেন। WordPress.com এর ফ্রি প্ল্যান এর ক্ষেত্রে, আপনারা একটি “top level domain” ব্যবহার করতে পারবেননা।
তাছাড়া, প্রত্যেক ছোট ছোট features এর ক্ষেত্রে আপনার একটি ভালো ও অধিক দামি প্ল্যান নিতে হবে। কেবল, business এবং eCommerce plan গুলোতেই আপনাদের সব রকমের features ও functions দেওয়া হয়।
আমার হিসেবে, “wordpress.com” ব্যবহার করার অসুবিধে এবং লোকসান প্রচুর।
তাই দেখলেন তো,
WordPress.com এর free, personal এবং premium plan এর মাধ্যমে যদি আপনারা ওয়েবসাইট তৈরি করছেন, তাহলেও কতটা সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমি ওপরে যেগুলো সীমাবদ্ধতার বিষয়ে বলেছি, এগুলোর বাইরেও আরো অনেক ধরণের limitations রয়েছে “WordPress.com” এর। তবে, সবটাই একসাথে বলাটা সম্ভব না।
এর উল্টো দিকে,
মাসে কেবল ১৫০ থেকে ২০০ টাকা খরচ করেই, আমরা “WordPress.org” বা “WordPress CMS” ব্যবহার করে কোনো ধরণের সীমাবদ্ধতা ছাড়াই নিজের সম্পূর্ণ অধিকার নিয়ে একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করতে পারি।
WordPress software এর তুলনায়, WordPress.com ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরির খরচ প্রচুর। আমি ওপরে আগেই আপনাদের বলেছি, WordPress.com এর আলাদা আলাদা কিছু plans রয়েছ, যেগুলোর জন্য টাকা দিয়ে আপনারা একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন।
ওপরে দেওয়া plan গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি নিয়ে আপনারা wordpress.com থেকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। তবে, টাকা আপনাদের প্রত্যেক বছর একসাথেই পেমেন্ট করতে হবে।
তাছাড়া, ওপরে দেওয়া প্রত্যেকটি plan এর দাম আমি ভারতের হিসেবে দিয়েছি। আপনারা, আপনাদের দেশে wordpress.com এর pricing গুলোর দাম দেখেনিতে পারবেন।
তাহলে বুঝলেন তো সম্পূর্ণ ব্যাপারটা ?
যদি আপনি একটি ব্লগ তৈরি করার কথা ভাবছেন এবং ভবিষ্যতে ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করার কথা ভাবছেন, তাহলে সেই ক্ষেত্রে wordpress.org বা self hosted WordPress ব্যবহার করুন। নাহলে, ভবিষ্যতে নানান সমস্যার সম্মুখীন আপনার হতে লাগতে পারে।
তাছাড়া, wordpress.com ব্যবহার করার লাভ কেবল ২ টি বা ৩ টি তবে লাভের তুলনায় লোকসান ও সীমাবদ্ধতা প্রচুর রয়েছে। শেষে, wordpress.com এর সবচে বড় সীমাবদ্ধতা হলো, “এখানে নিজের ওয়েবসাইটের ওপর আপনার সম্পূর্ণ অধিকার ও নিয়ন্ত্রণ থাকছেনা”।
তাই, professional blogging এর ক্ষেত্রে, “WordPress.org হলো সেরা website builder”.
তাহলে এখন হয়তো আপনারা ভালো করেই বুঝে গেছেন যে, প্রফেশনাল ব্লগার রা ওয়ার্ডপ্রেস এর কোন প্লাটফর্ম ব্যবহার করাটা লাভজনক ও জরুরি।
“WordPress.com না WordPress.org“.
আমার হিসেবে, “WordPress.org”.
আপনার হিসেবে কোনটা ?
কমেন্ট করে অবশই জানাবেন।
WordPress.com না wordpress.org ? কোনটা ভালো এবং কেন, এই প্রশ্নের উত্তর হয়তো আপনারা আজকের এই আর্টিকেলে পেয়ে গেছেন। ওয়ার্ডপ্রেস এর এই দুটো প্লাটফর্ম এর মধ্যে প্রচুর পার্থক্য রয়েছে।
ভাবুন আপনি একটি ভাড়া ঘরে আছেন।
এই ক্ষেত্রে, আপনি কেবল ভাড়া আছেন আর তাই আপনার থাকা খড়ের ওপর আপনার সম্পূর্ণ অধিকার ও নিয়ন্ত্রণ কখনোই থাকছেনা। আপনার ঘরের মালিক যেকোনো সময় আপনাকে ঘর থেকে বের করে দিতে পারে। ঠিক এভাবেই, “wordpress.com” এর বিষয়ে বলা যেতে পারে।
এর বিপরীতে,
যখন একটি ঘর সম্পূর্ণ ভাবে কিনে নেওয়া হয় তখন সেই ঘরের ওপর আপনার সম্পূর্ণ অধিকার থাকছে। আপনি যেটা খুশি নিজের ঘরে করতে পারবেন, যেভাবে খুশি নিজের ঘরটিকে সাজাতে পারবেন। সম্পূর্ণ ঘরের নিয়ন্ত্রণ আপনার হাথেই থাকছে।
এই ক্ষেত্রে, এই পরিস্থিতিকে আমরা “wordpress.org” সাথে তুলনা করে বুঝতে পারি। তাই, কারো ঘরে ভাড়া থাকার থেকে নিজের ঘর কিনে নেওয়াটাই লাভজনক। তাই না ?
নতুন নতুন টিপস্ ও রেডিমেট ডকুমেন্ট ফরমেট পেতে
আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিন