১. রেজিস্ট্রেশন (সংশোধন০ এ্যাক্ট ২০০৪ এর ১৭ এ ধারার বিধান অনুসারে বায়না সম্পাদনের তারিখ হতে ৩০ দিনের মধ্যে রেজিস্ট্রেশনের জন্য দলিলটি রেজিস্টির জন্য তা গ্রহণ করা হবে না। ২. ৩০ বিস্তারিত...
১। ক্রয়মূলে বা অন্য কোন দলিলের মাধ্যমে জমি প্রাপ্তির পর মূল দলিল পেতে দেরি হলে উক্ত দলিলের নকল (সার্টিফাইড কপি) সংগ্রহ করে দ্রুত নামজারী করুন। ২। মূল মালিকের মৃত্যুর পর
কোন পরিবার বা সংস্থা সর্বোচ্চ কত বিঘা জমির মালিক হতে পারবে তা “বাংলাদেশ ভূমি ধারণ (সীমিতকর) আদেশ, ১৯৭২” এর ৩ নম্বর ধারায় লিপিবদ্ধ আছে। এই আইনের ধারা ২। বিষয় ও
সাধারনত যে সকল অসৎ উপায়ে দলিল জাল হয়ে থাকেঃ ১। সংশ্লিষ্ট জমিতে তার মালিকানা নাই অথচ তিনি নিজে দলিলদাতা সেজে কোন জমি রেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রি করালে বা কাউকে মালিক সাজিয়ে নিজ
কিছু দলিল যেমন- বায়নাপত্র দলিল, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি (আমমোক্তারনামা) দলিল, উইল দলিল, অছিয়ত দলিল রেজিস্ট্রি অফিসে “… বাতিলকরণ দলিল” রেজিস্ট্রির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট পক্ষ তা বাতিল করতে পারে। দলিল জাল হলে
নিম্নলিখিত উপায়ে জাল দলিল সনাক্ত করা যেতে পারেঃ ১। কোনো দলিল নিয়ে সন্দেহ হলে প্রথমে রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে দেখতে হবে যে, দলিলটির রেজিস্ট্রি কার্যক্রম শেষ হয়েছে কি-না অর্থাৎ বালাম বহিতে
যে কোনও জমির খতিয়ান বা পর্চা এখন তাৎক্ষণিক ভাবে অনলাইনে পাওয়া যাবে। জমির মালিকানা যাচাইকরণ বা অনলাইনে জমির খতিয়ান বা পর্চা বা জমির কাগজ পত্র ডাউনলোড বিষয়ে লেখা আমাদের আজকের
রেজিস্ট্রেশন বিধিমালা, ২০১৪ এর দ্বিতীয় খন্ডের ১০৯ নম্বর অনুচ্ছেদে সরকারী কর্মকর্তা কর্তৃক তথ্য প্রাপ্তির নিয়ম লিপিবদ্ধ আছে। ১০৯ (১) বিধি মোতাবেক কোন আদালত বা রাজস্ব কর্মকর্তার প্রয়োজনে রেজিস্ট্রি অফিসের কর্মচারীগনের