তাছাড়া বিটকয়েন এর মূল দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে বিটকয়েন এর একটি অসুবিধা হচ্ছে বিটকয়েন কোন সময় খুব বেশি মূল্য বৃদ্ধি পায়। আবার কখনো কখনো মাত্রাতিরিক্ত মূল্য হ্রাস পায়। আসালে বিটকয়েনের মূল্য কতটুকো হবে সেটা বিটকয়েনের মার্কেট ডিমান্ডের উপর নির্ভর করে।
বিটকয়েন ওয়ালেট কি?
যেহেতু বিটকয়েনের কোন ফিজিক্যাল পার্ট নেই সেহেতু বিটকয়েন কোন ব্যাংকে জমা রাখা যায় না। বিটকয়েন শুধুমাত্র অনলাইন ওয়ালেট হিসেবে কম্পিউটার, মোবাইল ও ডিজিটাল ডিভাইসে জমা রাখা যায়। বলতে পারেন বিকাশে এবং নগদে এ্যাপসে টাকা জমা রাখার মতন।
সাধারণরত বিটকয়েন ওয়ালেটের একটি ইউনিক আইডি থাকে। সেই ইউনিক আইডি ব্যবহার করে বিটকয়েনের লেনদেন করা সম্ভব হয়। আপনি যদি কারো নিকট আপনার বিটকয়েন প্রেরণ করতে চান তাহলে যার নিকট বিটকয়েন প্রেরণ করবেন তার বিটকয়েনের এড্রেসের প্রয়োজন হবে। আর সেই এড্রেস ব্যবহার করে আপনি কাঙ্খিত একাউন্টে বিটকয়েন প্রেরণ করতে পারবেন।
আপনি যদি বিটকয়েন ক্রয় করতে চান কিংবা বিক্রয় করতে চান তাহলেও আপনার একটি বিটকয়েন ওয়ালেট প্রয়োজন হবে। তবে আপনার নিকট জমাকৃত বিটকয়েন সরাসরি ব্যাংকেও ট্রান্সফার করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে ব্যাংকে ট্রান্সফার করা সম্ভব হবে না। কারণ বাংলাদেশ সরকার এখনো পর্যন্ত বিটকয়েন অনুমোদন করেনি। এ ক্ষেত্রে আপনাকে ইউরোপ আমেরিকার কোন ব্যাংক একাউন্টের প্রয়োজন হবে। তবে আশাকরা যাচ্ছে খুব শীঘ্রই বাংলাদেশ সরকারও অফিসিয়ালিভাবে বিটকয়েন অনুমোদন করবে।
বিটকয়েন কারা সাপোর্ট করছে?
আপনি নিশ্চয় ভাবছেন যে, বিটকয়েন সম্পর্কে আমি শুধু শুধা সাফাই গেয়ে যাচ্ছি, বাস্তবে আদৌ কোন কোম্পানি বিটকয়েন পেমেন্ট রিসিভ করে না। আমি আপনাকে বলছি আপনার এ ধরনের ধারনা সম্পূর্ণ ভূল। কারণ উন্নত বিশ্বের অনেক বড় বড় কোম্পানি এখন বিটকয়েন পেমেন্ট গ্রহন করছে। নিচে দেখুন—
- Microsoft
- Wikipedia
- Amazon
- PayPal
- Visa
- Starbucks
আপনি চিন্তা করে দেখুন উপরের প্রত্যেকটি কোম্পানি হচ্ছে বর্তমান সময়ের সবচাইতে জনপ্রিয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এ সমস্ত কোম্পানি যখন বিটকয়েন সাপোর্ট করছে তখন বিটকয়েন নিঃসন্দেহে অনেক বড় মাপের কারেন্সি হতে চলেছে। তাছাড়া ধিরে ধিরে বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশের সর্বস্তরে বিটকয়েন ব্যবহার শুরু হতে থাকবে। তথ্যসূত্র দেখুন—
কিভাবে বিটকয়েন ইনকাম করবেন?
আমরা তিনভাবে বিটকয়েন আর্ন করতে পারব। এখানে আমরা তিনটি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশাকরি এই অংশটি পড়লে কিভাবে বিটকয়েন ইনকাম করতে হয় সে বিষয়ে পরিষ্কার ধারনা পাবেন।
- প্রথমত আপনার কাছে যদি টাকা থাকে তাহলে মিনিমাম ৯৯৯ ডলার এর বিনিময়ে আপনি বিটকয়েন কিনতে পারবেন। কারণ মিনিমাম ৯৯৯ ডলার এর কম মূল্যে বর্তমানে বিটকয়েন ক্রয় করা সম্ভব হয় না। এ ক্ষেত্রে বিটকয়েন কিনার পর যখন আপনার ক্রয়কৃত মূল্যের চাইতে অধিক মূল্য বৃদ্ধি পাবে তখন আপনি চাইলে বিটকয়েন বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
- বিটকয়েন ইনকাম করার আরেকটি জনপ্রিয় উপায় হচ্ছে অনলাইনে প্রোডাক্ট ও সার্ভিস বিক্রি করা। আপনার যদি কোন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান থাকে তাহলে আপনার প্রোডাক্ট শুধুমাত্র বিটকয়েনের বিনিময়ে বিক্রি করেও বিটকয়েন ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি যদি কোন ধরনের অনলাইন সার্ভিস প্রোভাইড করেন তাহলে সার্ভিস এর বিনিময়ে বিটকয়েন দাবি করেও অনলাইন থেকে বিটকয়েন ইনকাম করতে পারবেন।
- বিটকয়েন ইনকাম এর তৃতীয় উপায় হচ্ছে বিটকয়েন মাইনিং। বিটকয়েন মাইনিং করার জন্য আপনার নিকট একটি উচ্চ গতি সম্পন্ন কম্পিউটার থাকতে হবে। তবে বর্তমানে বিটকয়েন মাইনিং করা অনেক ব্যয়বহুল একটি ব্যাপার। কাজেই বিটকয়েন মাইনিং করা সবার পক্ষে সম্ভব হয় না।
বিটকয়েন মাইনিং কি?
বিটকয়েন মাইনিং হচ্ছে বিটকয়েন আর্ন করার একটি প্রক্রিয়া। বিটকয়েন মাইনিং করার জন্য আপনার নিকট উচ্চগতি সম্পন্ন কম্পিউটার থাকতে হবে। এটা করা সবার পক্ষে সম্ভব হয় না। কারণ বিটকয়েন মাইনিং করার জন্য যে ধরনের কম্পিউটার ও সিস্টেম সেটআপ করতে হয়, সেই ধরনের সেটআপ খরছ সবার পক্ষে বহন করা সম্ভব হয় না। আপনি জেনে নিশ্চয় অবাক হচ্ছেন, তাই না? অবাক হওয়ার কিছু নেই। আমি বিস্তারিত বুঝয়ে বলছি—
সাধারণত বিটকয়েন শুধুমাত্র অনলাইন পেমেন্ট এবং ট্রান্সজেকশন করার মাধ্যমে লেনদেন হয়ে থাকে। আর যখন বিটকয়েন লেনদেন হয় তখন সেই ট্রান্সজেশন ভেরিফাই হয়ে থাকে। আর যে সেই লেনদেন ভেরিফাই করে থাকে তাকে বলা হয় বিটকয়েন মাইনার। এই মাইনারদের সাধারণত হাই কোয়ালিটি সম্পন্ন কম্পিউটার ও জিপিইউ থাকে যেগুলোর সাহায্যে তারা বিটকয়েন এর ট্রান্সজেকশন ভেরিফাই করে।
আসলে এই সকল মাইনাররা বিটকয়েন এর ট্রান্সজেকশনকে ভেরিফাই করে যে, আসলে সেই বিটকয়েন ট্রান্সজেকশন সঠিক কি না কিংবা কোন ধরনের দুই নম্বরি আছে কি না? আর সেই ভেরিফিকেশনের কারনে মাইনাররা পুরষ্কার হিসেবে কিছু বিটকয়েন পেয়ে থাকে এবং এর ফলে মার্কেটি নতুন বিটকয়েন তৈরি হয়।
এ ধরনের বিটকয়েন মাইনিং যে কোন ব্যক্তি করতে পারবে। তবে শর্ত হচ্ছে বিটকয়েন মাইনিং করার জন্য উচ্চ গতি সম্পন্ন প্রসেসর এর কম্পিউটার থাকতে হবে। তবে মাইনিং করার পর যে পরিমান বিটকয়েন ইনকাম হবে সেই পরিমান বিটকয়েন এর মূল্য মাইনিং খরছ এর চাইতে বেশি কি না তা যাচাই বাছাই করার পর বিটকয়েন মাইনিং করা উচিত। তা না হলে বিটকয়েন মাইনিং করে আপনি লাভবান হতে পারবেন না।
বিশ্বের প্রতিটি দেশে যেমনি টাকা ছাপানোর একটি নির্দিষ্ট লিমিট আছে ঠিক তেমনি বিটকয়েন তৈরি করার একটি নির্দিষ্ট লিমিট আছে। পুরো বিশ্বে যখন ২১ মিলিয়ন বিটকয়েন তৈরি হয়ে যাবে তখন আর কেউ চেষ্টা করলেও বিটকয়েন মাইনিং করতে পারবে না। তবে এখানে মূল পার্থক্য হচ্ছে যে কোন দেশের সরকার চাইলে যে কোন সময় টাকা ছাপাতে পারবে। কিন্তু যখন ২১ মিলিয়ন বিটকয়েন হবে তখন মার্কেটে আর কোন বিটকয়েন আসবে না।
আপনাকে আরেকটি বিষয় জেনে রাখা দরকার যে, বর্তমানে ১৩ মিলিয়ন বিটকয়েন অলরেডি মার্কেটে মাইন হয়েগেছে। তার মনে হচ্ছে এখনো ৮ মিলিয়ন বিটকয়েন মার্কেটে আসবে। আপনি চেষ্টা করলে এখনো অসংখ্য অসংখ্য বিটকয়েন মাইনিং করে ইনকাম করতে পারবেন। কাজেই আপনি এখনো বিটকয়েন এর পিছনে নির্দ্বিধায় টাকা ইনভেস্ট করতে পারেন।
বিটকয়েন ব্যবহারের সুবিধা কি?
- অন্যান্য ডেভিড কার্ড এবং ক্রেডিট কার্ডের তুলনায় বিটকয়েনের ট্রান্সজেকশনে ফি খুবই কম।
- কোন ধরনের হেসেল ছাড়া খুব সহজে বিশ্বের যে কোন প্রান্তে খুব অল্প সময়ে এবং সহজে বিটকয়েন লেনদেন করা যায়।
- সাধারণত কোন ধরনের ব্যাংকের নিয়ম মিনিমাম ব্রেক করলে ব্যাংক আপনার একাউন্ট ব্যান করে দিবে। কিন্তু বিটকয়েন এর ক্ষেত্রে একাউন্টের নিয়ম ভঙ্গ করার কোন অপশন নেই বিধায় আপনার একাউন্ট ব্যান হওয়ার কোন চ্যান্স নেই।
- আপনি যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য বিটকয়েনের পিছনে টাকা ইনভেস্ট করতে পারেন তাহলে আপনি অন্য যে কোন ধরনের ইনভেস্টমেন্ট এর চাইতে অনেকগুন বেশি টাকা বিটকয়েনের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন। কারণ বিটকয়েন এর বিগত দিনের ইতিহাস আমাদের তাই শিক্ষা দেয়।
- আপনার নিকট যদি কোন ধরনের অবৈধ টাকা পয়সা থাকে তাহলে আপনি বিটকয়েন ক্রয় করে সেই টাকা সহজে সাদা করতে পারবেন। কারণ কোন দেশের সরকার আপনার সেই বিটকয়েন এর উপর কোন ধরনের নজরদারি করতে পারবে না।
বিটকয়েন এর অসুবিধা কি?
- বিটকয়েনের সবচাইতে বড় অসুবিধা হচ্ছে এটার কোন অথরিটি নেই, কোন ব্যাংক ও সরকারের কন্ট্রল নেই। সে জন্য বিটকয়েন এর পিছনে টাকা ইনকাম করা কিছুটা ঝুকিপূর্ণ।
- কোন কারনে যদি আপনার বিটকয়েন একাউন্ট হ্যাক হয় তাহলে আপনার সম্পূর্ণ বিটকয়েন হারাবেন। তখন সেই বিটকয়েন কেউ আপনাকে উদ্ধার করে দিতে পারবে না।
কিভাবে বিটকয়েন কিনবেন?
সাধারণত যেভাবে আপনি আমি স্বর্ণ ক্রয় করে রাখি ঠিক একইভাবে চাইলে আপনি বিটকয়েন ক্রয় করে রাখতে পারেন। সুতরাং কিছু ওয়েবসাইট সম্পর্কে জেনে নিন যেখানে থেকে আপনি চাইলে বিটকয়েন এর মত ক্রিপ্টোকরেন্সি ক্রয় করে রাখতে পারবেন।
- Binance
- Wazirx
- Unocoin
- Zebpay
- PI Cryptocurrency
1. Binance
Binance হচ্ছে বাংলাদেশ এবং ভারত থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি ক্রয় করার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট। যে কেউ এই সাইট থেকে টাকার বিনিময়ে ক্রিপ্টোকরেন্সি ক্রয় বিক্রয় করতে পারবেন। এই ওয়েবসাইটের অনেক ভালোমানের ফিচার্স আছে বিধায় আপনি চাইলে Binance থেকে ক্রিপ্টো কারেন্সি ক্রয় করতে পারেন।
Binance এর ফিচার্স—
- Binance এর একসাথে ওয়েব, এন্ড্রয়েড, এ্যাপল আইওএস মোবাইল, ইউন্ডোজ ও ম্যাক সিস্টেম রয়েছে বিধায় আপনি সহজে যে কোন প্লাটফর্ম থেকে সহজে একাউন্ট এক্সেস করতে পারবেন।
- এখানে আরেকটি বড় সুবিধা হচ্ছে সর্বনিম্ন ১০ ক্রিপ্টোকারেন্সি ক্রয় করা যায়। সাধারণত ক্রিপ্টোকারেন্সি ক্রয় করা ক্ষেত্রে ডলার হিসেব করে ক্রয় করতে হয়। কাজেই টাকা-কে ডলারে কনভার্ট করে সহজে ক্রিপ্টোকরেন্সি ক্রয় করতে পারবেন।
- Binance এর আরেকটি বড় সুবিধা হচ্ছে খুব দ্রুত এবং বিশ্বস্তার সহিত লেনদেন করা যায়।
কিভাবে Binance ক্রয় করবেন?
Binance ক্রিপ্টোকরেন্সি ক্রয় করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি একাউন্ট করতে হবে। সাধারণত এন্ড্রয়েড এ্যাপস আপনার মোবাইলে ইনস্টল করে খুব সহজে একটি Binance একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। তারপর কিভাবে ক্রিপ্টোকরেন্সি কিনবেন তা আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন।
2. Unocoin
Unocoin খুবই সহজ এবং ফ্রেন্ডলি একটি ওয়েবসাইট যেটি চাইলে যেকেউ ব্যবহার করতে পারবেন। এটি ব্যবহার করে আপনি বিটকয়েন ক্রয় এবং বিক্রয় করতে পারবেন। Unocoin এর অনেক জনপ্রিয় ফিচার্স রয়েছে যেটি আপনাকে ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা দিবে।
ফিচার্স—
- Unocoin ব্যবহার করে পেমেন্ট সহ যে কোন ধরনের লেনদেন করার ক্ষেত্রে কোন ধরনের চার্জ করে না।
- আপনি ই-কমার্স সাইট থাকলে সহজে ইন্ট্রিগেট করতে পারবেন। Unocoin এর মাধ্যমে আপনি পেমেন্ট নিতে পারবেন।
- যে কোন সময় জমাকৃত ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রয় করা যায়।
- দীর্ঘদিন Unocoin কারেন্সিট জমা রাখলেও কোন ধরনের চার্জ দিতে হয় না।
- OTC Trading (Over the Country)
- অটো সেল বিটকয়েন।
- নিজের ইউনিক এড্রেস তৈরি করে যায় যেটা অন্য যে কেউ দেখতে পারে।
- হাইলি সিকিউর এবং 2 Step ভেরিফিকেশন।
কিভাবে Unicoin ক্রয় করবেন?
মোবাইল এবং কম্পিউটারে উভয় মাধ্যমে নিজের একটি Unocoin একাউন্ট করতে পারবেন এবং উভয় প্লাটফর্ম থেকে আপনি Unocoin ক্রিপ্টোকারেন্সি ক্রয় করতে পারবেন।
3. ZebPay
ZebPay হলো খুব ইউজার ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইট যেখান থেকে খুব সহজে বিটকয়েন ক্রয় করা যায়। ZebPay বিভিন্ন ভেন্ডর থেকে এক্সেস করার সুযোগ দেয় বিধায় এখান থেকে খুব বিশ্বস্ততার সহিত কাজ করে বিটকয়েন নিজের সংরক্ষণে রাখতে পারবেন।
ফিচার্স—
- সরাসরি মোবাইল থেকে একাউন্ট করা যায় এবং বিটকয়েন ক্রয় করা যায়।
- এ্যামাজন এবং ফ্লিপকার্ট থেকে ভাউচার ক্রয় করে ১০% এর বেশি বিটকয়েন ইনকাম করতে পারবেন।
- খুবই দ্রততার সাথে বিটকয়েন ক্রয় বিক্রয় করতে পারবেন।
- ZebPay হাইলি সিকিউর।
- বর্তমান মার্কেটে অন্যান্যদের তুলনায় দাম অনেক কম।
কিভাবে ZebPay ক্রয় করবেন?
আপনি চাইলে সরাসরি ZebPay এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে বিটকয়েন কিনতে পারবেন। সেই সাথে আপনার ইচ্ছানুয়ায়ি এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন ডাউনলোড করেও মোবাইল থেকে বিটকয়েন ক্রয় করতে পারবেন।
বিটকয়েন সম্পর্কে কি শিখলে?
এখানে বিটকয়েন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আমি আশাকরি এই পোস্ট পড়ে বিটকয়েন কি, কিভাবে বিটকয়েন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, বিটকয়েন এর সুবিধা ও অসুবিধা কি এবং কিবাবে বিটকয়েন মাইনিং করতে হয় সেই সম্পর্কে আপনি পূর্ণাঙ্গ ধারণা পেয়েছেন।
তাছাড়া এখানে বিটকয়েন সম্পর্কে ধারনা দেওয়ার পাশাপাশি আমরা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে পরিষ্কার একটা আইডিয়া দেওয়ার মত তথ্য শেয়ার করেছি। আমরা ভবিষ্যতে এখানে বিটকয়েন সম্পর্কে আরো বেশি তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব। আপনি যদি বিটকয়েন সম্পর্কে আরো কিছু জানতে চান তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
নতুন নতুন টিপস্ ও রেডিমেট ডকুমেন্ট ফরমেট পেতে
আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিন