কোন পরিবার বা সংস্থা সর্বোচ্চ কত বিঘা জমির মালিক হতে পারবে তা “বাংলাদেশ ভূমি ধারণ (সীমিতকর) আদেশ, ১৯৭২” এর ৩ নম্বর ধারায় লিপিবদ্ধ আছে।
এই আইনের ধারা ২। বিষয় ও প্রসংগের পরিপন্থী কোন কিছু না থাকিলে, এই আদেশে,-
(ক) “সংস্থা” অর্থে ব্যক্তিগত সংস্থা, সেক্ষেত্রে উহা নিয়মিত হউক বা না হউক, এবং কোন কোম্পানি, ফার্ম, সমিতি, সংঘ, সংগঠন বা কর্তৃপক্ষ যে নামেই অভিহিত হউক উহাকে অন্তর্ভুক্ত করিবে;
(খ) কোন ব্যক্তির সম্পর্কিত “পরিবার’” বলিতে উক্তরূপ ব্যক্তি এবং তাহার স্ত্রী, পূত্র, অবিবাহিত কন্যা, পূত্র বধু, পূত্রের পূত্র এবং পূত্রের অবিবাহিত কন্যাকে অন্তর্ভুক্ত করিবে;
তবে শর্ত থাকে যে, প্রাপ্ত বয়স্ক ও বিবাহিত পুত্র যে ১৯৭২ সনের ২০শে ফেব্রুয়ারি তারিখ হইতে অবিরাম তাহার পিতা-মাতা হইতে পৃথক অন্নে স্বাধীনভাবে বসবাস করিতেছে, তিনি এবং তাহার স্ত্রী, পুত্র এবং অবিবাহিত কন্যা পৃথক পরিবার গঠন করিয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে;
আরও শর্ত থাকে যে, যে সকল ভূমি ওয়াকফ, ওয়াকফ আল আওলাদ, দেবোত্তর বা অন্য কোন ট্রাস্ট্রের অধীন থাকা অবস্থায় যেক্ষেত্রে স্বত্বভোগীগণের উক্তরূপ ভূমি তাহাদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির ন্যায় হস্তান্তর করিবার কোন অধিকার থাকে না। উক্তরূপ সম্পত্তির প্রসংগে উক্ত সকল স্বত্বভোগী একত্রে একটি পৃথক পরিবার গঠন করিয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে;
… … . …
(ঙ) “ভূমি বলিতে বৎসরের যেকোন সময় পানিতে আবৃত ভূমি, ভূমি হইতে লভ্য সুবিধা এবং মাটিতে সংযুক্ত কোন বস্তু বা মাটিতে সংযুক্ত কোন কিছুতে স্থায়ীভাবে আবদ্ধ কোন বস্তুকে অন্তর্ভুক্ত করিবে;
ধারা ৩। আপাততঃ বলবত অন্য কোন আইনে ভিন্নতর যাহাকিছুই থাকুক না কেন,
(ক) কোন পরিবার বা সংস্থা ইহার অধীন মোট একশত স্ট্যান্ডার্ড বিঘার উর্ধ্বে জমি ধারণ করিবার অধিকারী হইবে না এবং ইহার অতিরিক্ত পরিমাণ ধারনকৃত সকল জমি সরকার বরাবর সমর্পণ করিতে হইবে; এবং
(খ) কোন পরিবার বা সংস্থা ক্রয়, উত্তরাধিকার, দান, হেবা বা অন্যভাবে কোন ভূমি অর্জন করিবার অধিকারী হইবে না যাহার দ্বারা যাহা উহার কর্তৃক ইতোমধ্যে ধারনকৃত জমির সহিত যোগ করিলে সাকল্য পরিমাণ একশত স্ট্যান্ডার্ড বিঘার অতিরিক্ত হয়;
তবে শর্ত থাকে যে, দফা (ক) দ্বার আরোপিত নিয়ন্ত্রণ ওয়াকফ, দেবোত্তর বা অন্য কোন ধর্মীয় বা দাতব্য ট্রাস্টের অধীনে থাকা জমিতে প্রযোজ্য হইবে না যদি উক্তরূপ জমি হইতে প্রাপ্ত আয় কোন ব্যক্তি বিশেষের জন্য কোন আর্থিক সুবিধার শর্ত ব্যতীত কেবলমাত্র ধর্মীয় বা দাতব্য উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত হয়ঃ
আরও শর্ত থাকে যে, উক্তরূপ কোন জমি হইতে প্রাপ্ত আয় যদি আংশিক ভাবে ধর্মীয় বা দাতব্য উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত হয় এবং আংশিক ভাবে কোন ব্যক্তি বিশেষের আর্থিক কল্যাণের জন্য সংরক্ষিত থাকে, তাহা হইলে কেবল জমির উক্ত অংশ নির্ধারিত পদ্ধতিতে নির্বাচন করিতে হইবে, যাহা কেবলমাত্র ধর্মীয় বা দাতব্য উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত হইলে যে আয়লব্ধ হইত উহা উক্তরূপ প্রতিবন্ধকতা হইতে রেহাই পাইবে।
একজন ব্যক্তি কত বিঘা কৃষি জমির মালিক হতে পারবে তা “The Land Reforms Ordinance, 1984” এর 4 নম্বর ধারায় নির্ধারণ করা হয়েছে।
এই ধারা অনুসারে, Limitation on acquisition of agricultural land: 4. (1) No malik who or whose family owns more than sixty standard bighas of agricultural land shall acquire any new agricultural land by transfer, inheritance, gift or any other means.
(2) A malik who or whose family owns less than sixty standard bighas of agricultural land may acquire new agricultural land by any means, but such new land, together with the agricultural land owned by him, shall not exceed sixty standard bighas.
(3) If any malik acquires any new agricultural land in contravention of the provisions of this section, the area of land which is in excess of sixty standard bighas shall vest in the Government and no compensation shall be payable to him for the land so vested, except in the case where the excess land is acquired by inheritance, gift or will.
(4) Compensation for the excess land payable under sub-section (3) shall be assessed and paid in such manner as may be prescribed:
Provided that where such compensation is payable only for a portion of the excess land, the assessment and payment of compensation shall be made for such portion of the excess land as the malik may specify in this behalf.
The Land Reforms Ordinance, 1984 মূল আইন পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
নতুন নতুন টিপস্ ও রেডিমেট ডকুমেন্ট ফরমেট পেতে
আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিন